Logo
শিরোনাম
কেশবপুরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্র বাহিনী কল্যান সোসাইটির রেলি ও পুস্প স্তবক অর্পন। পটিয়ায় খাজা গরীবে নেওয়াজ ওরশ পরিচালনা কমিটির প্রস্তুতি সভায় বক্তারা: ১০ জানুয়ারি ওরশ সফল করার আহবান। আজিজনগর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্যের পাহাড় কেটে পানের বরজ….. বনবিট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ ও বনজ সম্পদ পাচারের অভিযোগ মহান বিজয় দিবস সফল করার লক্ষ্যে  পটিয়ায় যুবদলের ব্যাপক প্রস্তুতি লামায় যথাযথ মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উদযাপন পালিত শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস জাতীয় জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন —-ইউএনও হাসনাত জাহান খান ওসমান হাদি ও এরশাদ উল্লাহর উপর গুলির ঘটনায় পটিয়ায় বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল কর্ণফুলি পেপার মিল ফের কাগজ উৎপাদনে লামায় নাজেমুল ইসলাম (নাজু) কোং প্রদত্ত অলিম্পিক নাইট ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত ঈদগাঁও প্রেসক্লাবের গৌরব ও সাফল্যের ২৬তম বর্ষপূর্তি উদযাপন

লামায় যথাযথ মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উদযাপন পালিত

মো. ইসমাইলুল করিম নিজস্ব প্রতিবেদক :

পার্বত্য জেলার বান্দরবানের লামায় প্রশাসনের উদ্যোগে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস যথাযথ মর্যাদায় উদযাপন পালিত হয়েছে। রবিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ০৯টায় উপজেলা পরিষদ চত্বরের স্থাপিত স্মৃতিস্তম্ভে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পনের মাধ্যমে দিবসের সূচনা করা হয়। এ উপলক্ষ্যে উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. মঈন উদ্দিন, বিশেষ অতিথি হিসেবে সহকারী কমিশনার (ভূমি) রুবায়েত আহমদ, কৃষি অফিসার আশরাফুজ্জামান, সহকারী পুলিশ সুপার মাসুম সরদার, থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহজাহান কামাল, নির্বাচন অফিসার আব্দুল হামিদ, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রকৌশলী আবু হানিফ, সহকারি তথ্য অফিসার মোহাম্মদ রাশেদুল হক, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর উপজেলা আমীর কাজী মুহাম্মদ ইব্রাহিম’সহ প্রশাসনের শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন শেষে , সাংবাদিক সংগঠন, শিক্ষক কর্মকর্তা সংগঠন, ছাত্র সংগঠন এবং বিভিন্ন সামাজিক ও সেচ্ছাসেবী সংগঠন পর্যায়ক্রমে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন। শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন শেষে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করা হয়। পরে তাদের আত্মার শান্তি ও মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি মো. মঈন উদ্দিন বলেন, আজকের এই ১৪ ডিসেম্বর বাঙালি জাতির ইতিহাসে বাংলাদেশের ইতিহাসে অত্যন্ত স্মরণীয় একটি দিন। বিজয়ের সূর্য উদয়ের লগ্নে পাকিস্তান হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা হত্যা করেছিল আমাদের থিংক ট্যাংকদের। আজকে আমরা এদিনে তাদের স্মরণ করছি। তাদের আত্মত্যাগ ছিল একটি স্বাধীন, স্বনির্ভর এবং ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য। পরবর্তী পর্যায়ে ফ্যাসিস্ট রেজিমে তাদের চিন্তা-চেতনা ভুলন্ঠিত হয়েছিল। আমরা মনে করি জুলাই বিপ্লব পরবর্তী নতুন বাংলাদেশের যোদ্ধারা ১৪ ডিসেম্বরের শহীদ বুদ্ধিজীবীদের চিন্তা-চেতনা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করছে। অতএব আজকের দিনে আমরা যদি শহীদ বুদ্ধিজীবীদের চেতনাকে ধারণ করতে চাই তাহলে তার সাথে আমাদের সংযোজন স্থাপন করতে হবে জুলাই বিপ্লবের চেতনাকে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


error: Content is protected !!